শেখ হাসিনার তথ্য গোপন: দুদকের চিঠি পর্যালোচনার পর ব্যবস্থা
কোন ব্যাপারে আসলে ঝামেলা এসেছে নির্বাচন কমিশনে (ইসি)! হুমকির মত দুদক থেকে পাঠানো চিঠিতে কি রহস্য লুকিয়ে আছে শেখ হাসিনা? এই ভাবে বিচারের কাছে নিয়ে যেতে হবে এই জিনিসটা! নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র কর্পোরেট করেসপন্ডেন্ট তা জানিয়েছেন।
কোন ব্যাপারে কি হচ্ছে?
সোমবার (২৪ মে) নির্বাচন কমিশনের কনিষ্ঠ প্রতিনিধি আব্দুল রহমানেল মাছুদ বলেন, “দুদক থেকে চিঠি পেয়েছি। আমাদের আইন শাখার মতামত চাইতেছে।” এখন আইন শাখা কি মন্তব্য দেবে, সেটা দেখতে হবে।
অসত্য তথ্য দিলেন শেখ হাসিনা
গত বৃহস্পতিবার (২২ মে) দুদক কার্যালয়ে একটি সংবাদ সম্মেলনে দুদক চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আব্দুল মোমিন জানান, শেখ হাসিনা নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বাংলাদেশ নির্বাচন কমিশনে দাখিল করা হলফনামায় অসত্য তথ্য দিয়েছেন। তার বিরুদ্ধে আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য নির্বাচন কমিশনে (ইসি) অনুরোধ করা হয়েছে।
কিছু মন্তব্য
ইসির চেয়ারম্যান মুহাম্মদ আবদুল মোমিন বলেন, “মিথ্যা ঘোষণা দেওয়ার বিষয়ে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য দুদক থেকে নির্বাচন কমিশনে চিঠি পাঠানো হয়েছে।” তার পরে তারা সম্পদ বিবরণীর নোটিশ জারি করেছেন এবং প্রয়োজনীয় পরিষ্কার করার জন্য পুনরায় যাচাই করার কথা জানিয়েছেন।
শেখ হাসিনা সম্পদের বিষয়ে
মোমিন জানিয়েছেন, শেখ হাসিনা তার নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে দাখিল করা হলফনামায় অসত্য তথ্য দিয়েছেন। তাই এখন ইসি এই বিষয়ে কাজ করবে।
শেখ হাসিনা নির্বাচন কমিশনে দাখিলকৃত হলফনামা
বিধায়ক জনতার সম্মুখে শেখ হাসিনা নির্বাচন কমিশনে ২০০৮ সালের ১৯ নভেম্বর দাখিলকৃত হলফনামা পর্যালোচনা করার পরে জানান, তার নিজকে অর্জিত জমির পরিমাণ ছয় দশমিক ৫০ একর হয়েছে। এর মধ্যে ক্রয়কৃত জমির অর্জনকালীন অর্থমূল এক লাখ ৭৫ হাজার টাকা এবং তার মোট অস্থাবর সম্পদের পরিমাণ তিন কোটি ৪৬ লাখ ৯৯ হাজার ৯০৪ টাকা ঘোষণা করেছেন।
চেয়ারম্যানের মন্তব্য
চেয়ারম্যান মোমিন বলেন, “মিথ্যা ঘোষণা দেওয়ার বিষয়ে যথাযথ আইনি পদক্ষেপ নেওয়ার জন্য দুদক থেকে নির্বাচন কমিশনে চিঠি পাঠানো হয়েছে।” তার পরে তারা সম্পদ বিবরণীর নোটিশ জারি করেছেন এবং প্রয়োজনীয় পরিষ্কার করার জন্য পুনরায় যাচাই করার কথা জানিয়েছেন।
চেয়ারম্যান আরও বলেন, “মুহাম্মদ আবদুল মোমিন একটি সংবাদ সম্মেলনে সম্পদ বিবরণীর নোটিশ জারি করেছেন এবং প্রয়োজনীয় পরিষ্কার করার জন্য পুনরায় যাচাই করার কথা জানিয়েছেন।”