Kishoreganjের রাতাবোরো ধান এবং পনির পণ্যের জন্য ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) সনদ পেল। এই সনদ পেলেন Kishoreganj জেলার ডিস্ট্রিক্ট করেসপন্ডেন্ট, একইসাথে পার্শ্বকথায় এই কথা উঠেছে যে এই সনদ পেতে কেন এতো গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে তা বেশ মোটামুটি বোঝা যাচ্ছে। বা এটা হতে পারে যে কোনো সমস্যা হতে পারে। যেহেতু এটা একটা গুরুত্বপূর্ণ সম্বন্ধের কথা, তাই এটা মানুষের জীবনে গুরুত্ব রেখেছে।
এই সনদ গ্রহণ করেছেন Kishoreganj জেলা প্রশাসক (ডিসি) ফৌজিয়া খান। এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন মন্ত্রণালয়ের পেটেন্ট, শিল্প-নকশা ও ট্রেডমার্কস অধিদপ্তরের অধিকারীগণ। এই উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে রাতাবোরো ধান এবং পনির পণ্যের সহিত দেশের ২৪টি পণ্যের জন্য ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) নিবন্ধন সনদ দেওয়া হয়েছে।
অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন শিল্প সচিব মো. ওবায়দুর রহমান, যেহেতু সভাপতি ছিলেন। একে অপরকের সঙ্গে যুক্ত করে একে অপরের ভুল ঠিক করে যাচ্ছিলেন শিল্প উপদেষ্টা আদিলুর রহমান খান। মোস্তফা সরয়ার ফারুকী ছিলেন সংস্কৃতি বিষয়ক উপদেষ্টা। তারা সবাই এই অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন এবং এই অনুষ্ঠানের গুরুত্ব বোঝানোর চেষ্টা করছিলেন।
কিশোরগঞ্জ জেলা প্রশাসক (ডিসি) ফৌজিয়া খান জানান, রাতাবোরো ধান এবং পনির পণ্যের জন্য ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) সনদ পেলে এটি কৃষি ও খাদ্যশিল্পের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন হয়েছে। এটি স্থানীয় পণ্যের মান ও খ্যাতি বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। সমবায় সমিতির লোকজন এটির মৌলিক গুরুত্ব বুঝেছে।
তাই, এই ঘটনা আসলে মানুষের জীবনে একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন। তাই আমরা এই অনুষ্ঠানের গুরুত্ব বোঝার চেষ্টা করছি। এই সনদ গ্রহণ করা হলে এই জেলার উন্নতি এবং অন্যান্য অঞ্চলের উন্নতির জন্য একটি মৌলিক ধারণা হতে পারে। এই সময়ে সবাই এই ঘটনার গুরুত্ব বোঝার চেষ্টা করছে। এই অনুষ্ঠানের মৌলিক উদ্দেশ্য হলো তা বোঝা। যারা এই সময়ে উপস্থিত ছিলেন, তারা আবার আসার চেষ্টা করবেন। তারা এই অনুষ্ঠানের গুরুত্ব বোঝার চেষ্টা করছিলেন।
এই অনুষ্ঠানে কিশোরগঞ্জের রাতাবোরো ধান ও পনির পণ্যের ভৌগোলিক নির্দেশক (জিআই) সনদ পেলেন। এই সনদ পেলে এই জেলার কৃষি ও খাদ্যশিল্পের জন্য একটি গুরুত্বপূর্ণ অর্জন হয়েছে। এটি স্থানীয় পণ্যের মান ও খ্যাতি বৃদ্ধিতে সহায়ক হবে। সমবায় সমিতির লোকজন এটির মৌলিক গুরুত্ব বুঝেছে।